গত ৭ জুলাই দৈনিক জনকন্ঠের অনলাইন ভার্সনে ‘ইয়াবার বিশাল চালান আতœসাৎ, টেকনাফে ইনফরমারের বিরুদ্ধে মামলা’ শিরোনামের সংবাদটি আমি নি¤œ স্বাক্ষরকারী দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সংবাদটি পড়ে আমি বিষ্মিত ও হতবাক। সংবাদের একাংশে আমাকে জড়িয়ে যে তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হওয়া তীব্র নিন্দার সাথে প্রতিবাদ করছি।
সে সম্পর্কে আমার বক্তব্য হলো যে, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ^াসী হয়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত রয়েছি। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীর সাথে সু সম্পর্ক ও শ্রদ্ধা বজায় রাখা দোষের কিছু নয়। সে হিসেবে আমি সবার সাথে সু সম্পর্ক বজায় রেখে চলেছি। পাশাপাাশি শাহ আলম প্রকাশ মুল্লুক ৩ ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে জানি। মাঝে মধ্যে দেখা হলে সালাম-কোশল বিনিময় হতো। এর বাইরে আমাদের আর কোনো সম্পর্ক নেই। তার স্ত্রী আয়েশা আক্তার আমাকে জানা বা চেনার নুন্যতমও সুযোগ নেই। তাই আমি চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলতে পারি, আমার নামে যে মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। শাহ আলম প্রকাশ মুল্লুক মারা যাননি, কারাগারে রয়েছেন। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে আমার সংশ্লিষ্টতা আছে কি-না জানা যাবে। দরখাস্তকারীর যেহেতু আমাকে জানা বা চেনার কথা নয়, সেহেতু নিশ্চয় বলা যায় আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র বহিঃপ্রকাশ। আমি দীর্ঘ দিন দিন ধরে ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলাম। হোয়াইক্যং ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের সভাপতি, ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক, যুগ্ন আহŸায়ক ছিলাম এবং বর্তমানে হোয়াইক্যং ইউনিয়ন উত্তর শাখার সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। সে হিসেবে কারো চক্ষুশুল বা ঈর্ষান্বিত হওয়া অস্বভাবিকের কিছু নয়। এসব অসাধুমহল আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে।
আমি পুনরায় বলছি, এই ঘটনার সাথে আমার বিন্দুমাত্র সংশ্লিষ্টতা নেই। তাই ওই প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি। পাশাপাশি কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে বিভ্রান্ত না হতে বিনীতভাবে
অনুরুধ করছি।
প্রতিবাদকারী :
মাসুক শাহরিয়াদ
সভাপতি
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ হোয়াইক্যং ইউনিয়ন উত্তর শাখা,টেকনাফ।